পেনিপ্লেন ও পেডিপ্লেন এর পার্থক্য
বিষয় |
পেনিপ্লেন |
পেডিপ্লেন |
সংজ্ঞা |
স্বাভাবিক ক্ষয় চক্রে বার্ধক্য পর্যায়ে নদীর ক্ষয়কার্যে যে সমভূমির সৃষ্টি হয় তাকে পেনিপ্লেণ বলে। |
মরু বা শুষ্ক ক্ষয় চক্রের শেষ পর্যায়ে যে বিস্তীর্ণ সমভূমির সৃষ্টি হয় তাকে পেডিপ্লেন বলে। |
প্রবক্তা |
1899 খ্রীঃ উইলিয়াম মরিস ডেভিস পেনিপ্লেনের ধারণা দেন। |
1948 খ্রীঃ এল.সি. কিং পেডিপ্লেনের ধারণা দেন। |
জলবায়ু |
আদ্র জলবায়ু যুক্ত অঞ্চলে গঠিত হয়। |
শুষ্ক বা মরুপ্রায় অঞ্চলে গঠিত হয়। |
প্রক্রিয়া |
নদীই প্রধান শক্তি রূপে কাজ করে। |
বায়ু ও জলধারা মিলিত ভাবে কাজ করে। |
ঢাল |
এটি মৃদু উত্তল প্রকৃতির হয়। |
এটি অবতল প্রকৃতির হয়। |
অন্তিম ভূমিরূপ |
এর উপর ক্ষয় প্রতিরোধী টিলাকে মোনাডনক বলে। |
এর উপর ক্ষয় প্রতিরোধী শিলাকে ইনসেলবার্জ বলে। |
বিস্তার |
পেনিপ্লেন অপেক্ষাকৃত কম স্থান জুড়ে বিস্তার করে |
পেডিপ্লেন বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে অবস্থান করে। |
Save / Download as PDF File
30 seconds left to download